লিচু খাওয়ার আশ্চর্য উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন, সুস্থতার জন্য যা জানা জরুরী


 লিচু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এ পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। লিচু যেমন শক্তি ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর উৎস, তেমনি অতিরিক্ত খাওয়ার ফল হতে পারে বিপদজনক। 

লিচু-খাওয়ার-আশ্চর্য-উপকারিতা-ও-অপকারিতা-সম্পর্কে -জানুন

শিশুরা খালি পেটে লিচু খেলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া ঝুঁকি বেড়ে যাই। আবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশি কিছু ক্ষতিকর কারণ হতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে হলে জেনে নিন কিভাবে পরিমিত লিচু খাওয়া আপনার শরীরের উপকারে আসবে।

পেজ সূচিপত্রঃ লিচু খাওয়ার আশ্চর্য উপকারিতা

লিচু খাওয়ার আশ্চর্য উপকারিতা

লিচু খাওয়ার আশ্চর্য উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই অজানা, আজকে এ পোষ্টের মধ্যে আমি লিচু খাওয়ার ১৫টি আশ্চর্য উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাতে চলেছি। তাহলে চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক। লিচু খাওয়ার আশ্চর্য উপকারিতা সম্পর্কে ১৫ টি তথ্য নিচে দেওয়া হলঃ
  • লিচু শক্তি প্রাকৃতিক উৎস, দ্রুত ক্লান্তি দূর করে থাকে।
  • লিচুতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • লিচুতে থাকা ফাইবার উপাদান হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • নিশিতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকে উজ্জ্বল ও মসৃণ করে তুলে।
  • চুল পড়া কমাতে সহায়তা করে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।
  • লিচুতে রয়েছে পটাশিয়াম যা রূপ যন্ত্র সুস্থ রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
  • হাড় ও দাঁতের গঠনে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে যা লিচুর মধ্যে বিদ্যমান।
  • চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ভিটামিন এ উপকারী। মস্তিষ্কে কার্যক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।
  • লিচু শরীর থেকে টনিক বের করতে সহায়তা করে।
  • লিচু একটি ত্বকের বাধ্যক্য প্রতিরোধ করে এবং ফ্রেশ লুক আনতে সাহায্য করে।
  • গ্রীষ্মকালের পানি শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।
  • এটি হালকা  ডিটক্স হিসাবে কাজ করে।
  • গরমে লিচু খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে।
  • মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং প্রাকৃতিক শক্তির উপাদান।

১০০ গ্রাম লিচুর পুষ্টি উপাদান


পুষ্টি উপাদান পরিমাণ
শক্তি ৬৬ কিলো ক্যালরি
পানি ৮১ পয়েন্ট গ্রাম
প্রোটিন ০.৮৩ গ্রাম
মোট চর্বি ০.৪ গ্রাম
কার্বোহাইড্রেট ১৬.৫৩ গ্রাম
আস ১.৩ গ্রাম
চিনি ১৫.২৩ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ৫ মিলিগ্রাম
লোহা 0 ৩১ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম ১০ মিলিগ্রাম
ফসফরাস ৩১ মিলিগ্রাম
পটাশিয়াম ১৭ মিলিগ্রাম
সোডিয়াম ১মিলিগ্রাম
ভিটামিন সি ৭১.৫ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি ৬ ০.১০ মিলিগ্রাম

লিচু খাওয়ার নিয়ম

লিচু খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। যার ফলে আমাদের লিচু খেয়ে উপকারের চেয়ে ক্ষতির পরিমাণটা বেশি হয়ে থাকে। আমরা যদি সঠিক নিয়মে লিচু খেতে পারি তাহলে আমাদের অনেক উপকারে আসবে এমন কি বিভিন্ন রোগবালায় থেকে রক্ষা পাবে ,তাহলে চলুন লিচু খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ

লিচু-খাওয়ার-আশ্চর্য-উপকারিতা-ও অপকারিতা-সম্পর্কে -জানুন
  • খালি পেটে লিচু খাবেন না, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে হঠাৎ কমে যেতে পারে।
  • একসাথে খুব বেশি লিচু খাবেন না, নিরাপদ এর বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে।
  • খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিন, কারণ এতে কীটনাশক থাকতে পারে।
  • খাবারের পরে বা নাস্তার পর লিচু খাওয়া উত্তম, এতে হজনের সহায়তা করে এবং রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • ডায়াবেটিস রোগীদের লিচু খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, কারণ ডায়াবেটিস রোগীদের সমস্যা হতে পারে।
  • লিচুর সাথে ঠান্ডা পানি বা দুধ খাবেন না, এতে পেটের গ্যাস বা অস্বস্তি হতে পারে।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে মাত্রা বজায় রাখুন, দিনে তিন থেকে পাঁচটি বেশি না দেওয়াই ভালো।
  • লিচু খাওয়ার পর শরীরে অস্বাভাবিক কিছু হলে খাওয়া বন্ধ করুন, এবং প্রয়োজনে ডাক্তারের পর আমার সঙ্গে।

লিচু পাতার উপকারিতা

আমরা এতদিন শুধু লিচু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতাম। কিন্তু লিচু পাতার উপকারিতা কে আমাদের কোন তথ্য জানা ছিল না, আজকে আমি আপনাদের মাঝে লিচু পাতার উপকারিতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্যসমূহ পয়েন্ট আকারে তুলে ধরলাম। যা অনেকেই জানে না তবে স্বাস্থ্যগত দিক থেকে এটি অত্যন্ত কার্যকরঃ
  • জ্বালা ও ফোলা কমায়ঃ লিচু পাতার অ্যান্টিই ইনফ্লামেটরি উপাদান থাকায় এটি শরীরের খোলা ভাব ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
  • চুল পড়া রোধে সহায়কঃ লিচু পাতার রস মাথায় লাগালে চুল পড়া কমে এবং চুলের গোড়া শক্ত হয় যা আমরা অনেকেই আগে জানতাম না।
  • তোকে সমস্যা দূর করেঃ যে সকল ভাই-বোনদের মুখে ব্রন বা ত্বকের এলার্জিতে মুখ ভরে গেছে তাদেরকে বলছি লিচু পাতার রস প্রাকৃতিক ওষুধের মত কাজ করে এটি ব্যবহার করুন তাহলে আপনার মুখে ব্রণ এলার্জি থাকলে তা দূর হয়ে যাবে।
  • ঘা ও ক্ষত শুকাতে সাহায্য করেঃ স্থানে লাগালে দ্রুত ঘা ও ক্ষত শুকিয়ে যায়।
  • ডায়রিয়া ও পেটের সমস্যা উপশম করেঃ লিচু পাতার জল খেলে হালকা ডায়রিয়া বা বদহজমের উপকার পাওয়া যায়।
  • শ্বাসকষ্ট ও কাশি উপশমের কার্যকরঃ লিচু পাতার রস কাশি ও শ্বাসকষ্টে আরাম দেয়।
  • প্রাকৃতিক এন্টিসেপটিভঃ এটি একটি ভালো জীবাণু নাশক হিসেবে কাজ করে ছোটখাটো ইনফেকশনে ব্যবহার করা যায়।

লিচু খাওয়ার অপকারিতা

গ্রীষ্মের রসালো ফল লিচু সাদা যেমন মিষ্টি তেমনি পুষ্টুতেও ভরপুর। তবে অতিরিক্ত বা ভুল উপায়ে লিচু খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। চলুন জেনে নিচু খাবার কিছু অপকারিতা সম্পর্কে যা নিম্নে বর্ণনা করা হলোঃ

রক্তের শর্করা মাত্রা হঠাৎ কমে যেতে পারেঃ লিচুতে প্রাকৃতিকভাবে কিছু যৌগ থাকে যা ইনসুলিনের কার্যকারী তা বাদে বস্তু করতে পারে বিশেষ করে খালি পেটে বেশি লিচু খেলে
হাইপ্রোড গ্লাইসিন ইনভেস্টঃ লিচুতে হাইপ্রোড গ্লাইসিন নামক একটি বিষাক্ত যোগ পা রক্তের শর্করা মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে কমে যেতে পারে।

 বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।ওয়া যায়। এটি শরীরের গ্লুকোজ উৎপাদন প্রক্রিয়াকে বাধা দেয়, যার ফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা ও কমে যেতে পারে এবং অজ্ঞান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।


ডায়রিয়া ও পেটে সমস্যাঃ অতিরিক্ত পরিমাণে কিছু লিচু খাওয়া হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে।, এতে ডায়রিয়া পেট ব্যথা ও গ্যাস্ট্রিক এর মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এলার্জির ঝুঁকিঃ কিছু মানুষের শরীর লিচুর প্রতি অতি সংবেদনশীল হতে পারে।, যার ফলে ত্বকে চুলকান্‌ ফুসকুড়ি শ্বাসকষ্ট অথবা চোখ খুলে দেওয়ার মতো এলার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে।

শরীরে উত্তাপ বৃদ্ধিঃ লিচু গরম প্রকৃতির ফল। বেশি খেলে শরীরের অতিরিক্ত উত্তাপ তৈরি হতে পারে্‌ যা ঘাম বেশি হওয়া মাথাব্যথা বা শরীরে দুর্বলতা সৃষ্টি করতে পারে।
রক্তচাপের সমস্যাঃ লিচুতে উচ্চমাত্রার পটাশিয়াম রয়েছে, যা অতিরিক্ত খাওয়া হলে রক্তচাপের উঠানামা ঘটাতে পার্‌ বিশেষ করে যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে তাদের লিচু খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।


ওজন বৃদ্ধিঃ লিচুতে প্রাকৃতিক চিনির মাত্রা বেশি। নিয়ন্ত্রণহীন ভাবে লিচু খেলে অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণের মাধ্যমে আপনাদের ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য লিচু অতিরিক্ত খাওয়া সম্পন্ন ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এতে চিনির মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে, যার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সমস্যা সৃষ্টি তৈরি করতে পারে।

কিডনির সমস্যা বাড়তে পারেঃ বেশি লিচু খাওয়ার ফলে শরীরে অতিরিক্ত খনিজ পদার্থ জমা হতে পারে, যা কিডনির উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে এবং দীর্ঘ মেয়াদে কিডনির সমস্যা বাড়তে পারে।

বিষক্রিয়া সম্ভাবনাঃ, বিশেষ করে অপরিপক্ক বা কাঁচা লিচুতে কিছু অনেক থাকে যা শরীরের বিষক্রিয়া ঘটাতে পারে ফলে বমি মাথা ঘোরা এবং জ্ঞান হারানোর মতো 
লিচু খেতে হলে অবশ্যই পরিমাণে খেতে হবে এবং খালি পেটে না খাওয়াই ভালো। বিশেষ করে ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে আরও সতর্ক থাকতে হবে। যাতে করে তারা অতিরিক্ত লিচু খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে।

লিচু কোন মাটিতে ভালো হয়

 লিচু সাধারণত উর্বর দুআস বা বেলি দোয়াশ-মাটিতে ভালো চাষ হয়। এ মাটিগুলো পানি ধরে রাখে আবার অতিরিক্ত পানি জমতে দেয় না, যা লিচুর গাছের জন্য খুবই উপযোগী। লিচু চাষের জন্য উপযুক্ত মাটির কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে তুলে ধরা হলোঃ

লিচু-কোন-মাটিতে-ভালো-হয়

মাটির ধরনঃ-বেলে দোআশ মাটির সর্বোত্তম। তবে জল নিকাশ ভালো এমন মাটি হতে হবে যাতে করে পানি জমে না থাকে এবং মাটিতে রস ধরে রাখতে পারে।
পিএইচ মাত্রাঃ যদি কোন মাটিতে ৫.৫ থেকে ৭.৫ এর মধ্যে হলে লিচুর কাজ ভালো বৃদ্ধি পায়।

জৈব পদার্থঃ প্রচুর জৈব সার যুক্ত মাটি, কম্পোজ গবেষার ইত্যাদি লিচুর ফলন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
জল নিকাশ ব্যবস্থাঃ, লিচু গাছ অতিরিক্ত পানি সহ্য করতে পারে না তাই জমিতে পানি জমে না এমন ব্যবস্থা থাকা খুবই জরুরী।

গভীরতাঃ মাটির গভীরতা ভালো হলে গাছের শিকড় ভালোভাবে বিস্তার লাভ করে।
তাই আপনি যদি, লিচু চাষ করতে চান তাহলে উপরোক্ত মাটি নমুনা পরীক্ষা করে নিয়ে লিচু চাষাবাদ করলে ভালো ফলাফল পাবেন আশা করা যায়।

লিচুর বিচি খেলে কি হয় 

লিচুর বিচি খাওয়া স্বাস্থ্যগত দিক থেকে মোটেই নিরাপদ নয়। লিচুর বিচি খেলে সম্ভাব্য কিছু ক্ষতি হতে পারে তা নিচে তুলে ধরা হলোঃ
বিষাক্ত উপাদান থাকেঃ লিচুর বিচিতে হাইপোগ্লাসিম ও মিথিলিন সাইক্লোপ্রপাইড গ্লাসিং নামক বিষাক্ত রাসায়নিক থাকে। এগুলো শরীরের রক্তের শর্করা মাত্রা মারাত্মকভাবে কমে দিতে পারে।

শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণঃ বিশেষ করে খালি পেটে লিচুর বিচি খেলে শিশুদের মস্তিষ্ক জনিত জ্বর বা ফাইটিস হতে পারে। ভারতে মোজাফফরপুরে এমন অনেক মৃত্যু ঘটেছে।
হজমের সমস্যাঃ লিচুর বিচি খুব শক্ত এবং আঁশযুক্ত হওয়ায় তা হজমের সমস্যা হতে পারে। পেটব্যথা বমি বা ডায়রিয়াও হতে পারে।

এলার্জির সম্ভাবনাঃ কিছু মানুষের দেহে বিসির উপাদানে এলার্জি হতে পারে, যার ফলে চুলকানি রেশ বা শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অঙ্গ পতঙ্গের ক্ষতিঃ বেশি পরিমাণ খেলে লিচুর বিচি বিষাক্ত উপাদান যকৃত ও কিডনির উপর প্রভাব ফেলতে পারে। 

লিচু বেশি কোন জেলায় চাষ হয়

বাংলাদেশে লিচু সবচেয়ে বেশি চাষ হয় উত্তরবঙ্গের দিনাজপুর জেলায়। এটি বাংলাদেশ লিচু উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত প্রধান অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। দিনাজপুরে লিচু চাষের কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো-

দিনাজপুরের মাটি এবং আবহাওয়া লিচু চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।, এখানে উৎপাদিত বোম্বাই মাদ্রাজি ও চীনা লিচু জাত গুলো খুবই সুস্বাদু ও রসালো হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে চাইনা থ্রি লিচু দিনাজপুর এলাকায় দেখা যায়। দিনাজপুরে ব্যাপকভাবে ব্যবসা বাণিজ্য হয় এবং দেশজুড়ে এখানকার লিচুর চাহিদা বেশি ।


লিচু চাষ হয় এমন আরো অন্যান্য জেলার নামঃ
  • রাজশাহী
  • পঞ্চগড়
  • ঠাকুরগাঁও
  • নওগাঁ
  • কুড়িগ্রাম
স্বাদের দিক থেকে দিনাজপুরের সবচাইতে বিখ্যাত, এরপরে স্থান হচ্ছে রাজশাহী। সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত হচ্ছে আমের জন্য। রাজশাহীতে সবচেয়ে সুস্বাদু আম পাওয়া যায় যা বাংলাদেশের কোন জেলায় এত সুস্বাদু আম পাওয়া যায় না।

উপসংহার/লিচু খাওয়ার আশ্চর্য উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

লিচু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা এতক্ষণ আলোচনা করলাম আশা করি লিচু খাওয়ার উপরিকতা ও অপকারিতা দিকগুলো আপনাদেরকে বুঝাতে পেরেছি। তবে কিছু ফল গ্রীষ্মকালীন ফল। আর এ গ্রীষ্মের সময় প্রচন্ড গরমে অতিরিক্ত লিচু খেলে যে কোন সমস্যা হতে পারে ।তাই আমাদেরকে সেদিকে নজর রেখে খাওয়া উচিত। তা নাহলে আমাদের শরীরের জন্য সমস্যা হতে পারে।


আপনাদেরকে সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ের উপরে ব্লগ লেখা হয়। আশা করি এ ব্লক করে আপনি উপকৃত হয়েছেন নিয়মিত এই ওয়েবসাইট ভিজিট করলে বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানতে পারবেন।, আপনাদের সুস্থতা কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

www.alltipsatoz.comনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url